খন্দকার শাহিন,নরসিংদী প্রতিদিন, সোমবার, ০৫ মার্চ ২০১৮: মাধবদীতে ইদানীং শব্দ দূষণ বেড়ে যাচ্ছে,নিষিদ্ধ ইজি বাইকের হর্নসহ অসহনীয় শব্দদূষণ; দেখার কেউ নেই। বিরামহীন এই শব্দের মারাত্মক দূষণে ভুগছে এ শিল্প শহরবাসী।
বিদ্যুৎহীনতায় এ পরিস্থিতি মারাত্মক হয়ে ওঠে। এসব ছাড়াও গাড়ির তীব্র হর্ন, মাইকের আওয়াজ, উচ্চমাত্রার মিউজিক আর নানা হুইসেলের শব্দে শহরবাসীর জীবন বেহাল হয়ে পড়েছে। আইন উপেক্ষা করে মোটরসাইকেল ও রেন্টেকার গাড়িতে ভিআইপি হর্নসহ যানবাহনগুলোতে অবাধে ব্যবহৃত হচ্ছে ডিজিটাল হর্ন।
শব্দ দূষণ নিয়ে,
মাধবদী শহরের বিশিষ্ট লেখক ও ছড়াকার সাপ্তাহিক খোরাক পত্রিকার সম্পাদক এমদাদুল ইসলাম খোকন তার ফেসবুক স্ট্যাটাসে লিখেছেন:
@ কঠিন কথা @
মাধবদীতে ইদানীং শব্দ দূষণ খুব
বেড়ে যাচ্ছে । গাড়ীর হাইড্রোলিক
হর্ণ তো আছেই – সম্প্রতি যোগ হয়েছে ‘মাইক ‘
এর অপব্যবহার। ধর্মীয় সভা ছাড়াও পারিবারিক
অনুস্টানে যেভাবে ‘মাইক ‘ ব্যবহার হয় তাতে
শব্দ দূষণের মাত্রা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে।
মাইক তো বাজে আবার এতো জোরে বাজানো হয় যেন জোর করে শুনাবে। এতে হার্টদূর্বল মানুষের
যে কী পরিনতি হতে পারে, রাতে ঘুমাতে পারেনা-
প্রশাসন কী বিষয়টা নিয়ে কিছু ভাবেন।?
বেশী দিন হবেনা – এভাবে চলতে থাকলে মানুষ
কানে কম শুনবে। মানুষ বধির হয়ে যাবে।।
আরেক কবি হাজি রোমান মন্তব্য করেছেন:
এ ব্যপারে এলাকার জনপ্রতিনিদিরা অগ্রুনি ভূমিকা পালন করতে পারেন।
অনেকেই কমেন্টে, বাহ বাহ, বেশ বেশ, ধন্যবাদ জ্বাপন সহ কতকিছুই না বলতেছে তার মধ্য কয়জন এই শব্দ দূষনের সত্যিকার অর্থে প্রতিকার চায়?❓ যারা চায় তারা এলাকার জনপ্রতিনিধিদের একবার ফোন করে হলেও না হয় বলুন, খোকন ভাই না হয় সমস্যার কথা বলেছেন… যে সমস্যাটা ওনার পাশাপাশি এলাকার সকলেরই হচ্ছে… তার মানে সকলকেই এর প্রতিকার কি ভাবে করা যায়, সে ব্যাপারে আলোচনা সমালোচনার পাশাপাশি এগিয়ে আসতে হবে।আমার দীর্ঘ বিশ্বাস,এলাকার দশটা যুবক যদি এগিয়ে আসে, মেয়র, চেয়ারম্যান, মেম্বার, পুলিশ.. ওনাদেরকে ছারাই এইরকম ছোট্র কিছু ঝামেলা নিজেরাই মিটমাট করা সম্ভব।চাই কেবল একতা।
ফজলুর রহমান আসরাফি মন্তব্য কছেন;
সঠিক বলেছেন। জনস্বার্থে বিষয়টি গুরুত্ব বিধায় এলাকার জনপ্রতিনিধি ও প্রসাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করা যেতে পারে।
এছাড়া আরো অনেকে মন্তব্য করেছেন: