1. khandakarshahin@gmail.com : Breaking News : Breaking News
  2. laxman87barman@gmail.com : laxman barman : laxman barman
  3. shahinit.mail@gmail.com : narsingdi : নরসিংদী প্রতিদিন
  4. msprovat@gmail.com : ms provat : ms provat
  5. hsabbirhossain542@gmail.com : সাব্বির হোসেন : সাব্বির হোসেন
মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৪, ০৬:৩০ অপরাহ্ন

বিজ্ঞাপণ দিতে ০১৭১৮৯০২০১০

নুসরাত হত্যা: সোনাগাজী উপজেলা আ.লীগের সভাপতি আটক

ডেস্ক রিপোর্ট | নরসিংদী প্রতিদিন
  • প্রকাশের তারিখ | শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল, ২০১৯
  • ২৪৫ পাঠক

ডেস্ক রিপোর্ট | নরসিংদী প্রতিদিন-
শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০১৯:
মাদরাসা শিক্ষার্থী নুসরাত জাহান রাফির গায়ে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য সোনাগাজী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও ও সোনাগাজী ইসলামীয়া সিনিয়র মাদরাসার সহ-সভাপতি রুহুল আমিনকে আটক করেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)।

শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) বিকেল ৫টার দিকে সোনাগাজী উপজেলা শহরের উত্তর চর চান্দিয়া এলাকায় নিজ বাসা থেকে তাকে আটক করা হয়।

বিষয়টি ব্রেকিংনিউজকে নিশ্চিত করে ফেনীর পিবিআইয়ের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. মনিরুজ্জামান জানান, রুহুল আমিনকে ফেনী পিবিআই কার্যালয়ে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।

নুসরাত জাহান রাফিকে যৌন নিপীড়ন শেষে হত্যার পর থানা-পুলিশ ম্যানেজের দায়িত্বে ছিলেন রুহুল আমিন। হত্যা মামলার অন্যতম আসামি নুর উদ্দিন ও ছাত্রলীগ নেতা শাহাদাত হোসেন শামীম গত ১৪ এপ্রিল সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. জাকির হোসাইনের আদালতে দায় স্বীকার করে জবানবন্দি দেন।

পুলিশ, আইনজীবী, আদালত ও পিবিআইর একাধিক সূত্র জানায়, নুসরাত হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে ২৫ থেকে ২৬ জন জড়িত। দুই আসামির জবানবন্দিতে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি রুহুল আমিন, পৌর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক কাউন্সিলর মুকছুদ আলম, অধ্যক্ষ সিরাজ উদ দৌলার দুই ছেলেও জড়িত ছিল বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে। ঘটনার আগ থেকে তারা বিষয়গুলো জানতেন। আদালতে শাহাদাত হোসেন শামীম ২৫ পৃষ্ঠা এবং নুর উদ্দিন ৩০ পৃষ্ঠার জবানবন্দি দেন।

জানা যায়, ২৭ মার্চ মাদরাসাছাত্রী নুসরাত জাহান রাফিকে শ্লীলতাহানির পর আওয়ামী লীগ সভাপতি ও ওই মাদরাসার সহ-সভাপতি রুহুল আমিন ঘটনাটি ধামাচাপা দিতে চেষ্টা করেন। পরে জনরোষে তিনি অভিযুক্ত অধ্যক্ষ সিরাজ উদ দৌলাকে পুলিশের হাতে তুলে দেন। পরদিন সোনাগাজী জিরোপয়েন্টে মাদরাসার অধ্যক্ষের মুক্তির দাবিতে কাউন্সিলর মুকছুদ আলমের নেতৃত্বে যে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন হয় তাতেও ইন্ধন দেন রুহুল আমিন।

অধ্যক্ষ সিরাজ উদ দৌলার নানা অপকর্মের ঢাল হিসেবে ব্যবহার হতেন রুহুল আমিন। মাদরাসার নানা অনিয়ম-দুর্নীতি প্রভাব খাটিয়ে রফাদফা করতেন তিনি। দুই মাস আগে ওই মাদরাসার আরেক ছাত্রীকে অধ্যক্ষের যৌন হয়রানির ঘটনাও রুহুল আমিন-মুকছুদই মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে ধামাচাপা দিয়েছেন। অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে মাদরাসা ফান্ডের টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠলেও প্রভাব খাটিয়ে পরবর্তীতে ভুয়া ভাওচার দিয়ে পাস করিয়ে নেন তিনি।



সংবাদটি শেয়ার করিুন

এই পাতার আরও সংবাদ:-



বিজ্ঞাপণ দিতে ০১৭১৮৯০২০১০



DMCA.com Protection Status
টিম-নরসিংদী প্রতিদিন এর সার্বিক তত্ত্বাবধানে শাহিন আইটি এর একটি প্রতিষ্ঠান-নরসিংদী প্রতিদিন-
Theme Customized BY WooHostBD