1. khandakarshahin@gmail.com : Breaking News : Breaking News
  2. laxman87barman@gmail.com : laxman barman : laxman barman
  3. shahinit.mail@gmail.com : narsingdi : নরসিংদী প্রতিদিন
  4. msprovat@gmail.com : ms provat : ms provat
  5. hsabbirhossain542@gmail.com : সাব্বির হোসেন : সাব্বির হোসেন
শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ০৭:৫৪ অপরাহ্ন

বিজ্ঞাপণ দিতে ০১৭১৮৯০২০১০

ইফতারে যা খাওয়া উচিত

ডেস্ক রিপোর্ট | নরসিংদী প্রতিদিন
  • প্রকাশের তারিখ | মঙ্গলবার, ৭ মে, ২০১৯
  • ২৭৫ পাঠক

লাইফস্টাইল ডেস্ক | নরসিংদী প্রতিদিন-
মঙ্গলবার, ৭ মে ২০১৯:
শুরু হয়ে গেছে সিয়াম সাধনার মাস রমজান। এ সময় সুবেহ সাদিক থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত পানাহার থেকে বিরত থাকতে হয়। তাই পরিবর্তন আসে খাবারের ধরন এবং সময়সূচিতে।

সারা দিন রোজা শেষে সূর্যাস্তের পর ইফতারিতে তাই রাখতে হয় এমন সব পুষ্টিকর খাবার যা শরীরে শক্তি জোগাবে, ক্লান্তি দূর করবে এবং শরীরকে রাখবে সুস্থ। তাছাড়া গরমকালে রোজা রাখা বেশ কষ্টকর। কিন্তু সেহরি ও ইফতারে যথোপযুক্ত পুষ্টিকর খাবার খাওয়ার মাধ্যমে সুস্থ থাকা যায়।

ইফতারে যা খাওয়া উচিত :

গরমকালে সারা দিন শরীর থেকে প্রচুর পানি ঘামের মাধ্যমে বের হয়ে যায়। রোজার দিনে শরীরের পানির চাহিদা পূরণ করা যায় না। তাই ইফতারে প্রচুর পরিমাণে পানি খেতে হবে।

পানির চাহিদা পূরণ করতে যে কোনো রসাল বা তরল খাবার যেমন- ফলের রস, শরবত, সুপ ইত্যাদি খাওয়া যেতে পারে। এতে সারাদিনের পানির ঘাটতি কমে আসে।

একবারে বেশি পানি পান করা ঠিক নয়। ইফতারের পর থেকে খানিকক্ষণ পর পর অল্প পরিমাণে পানি পান করতে হবে। তবে কোনোভাবেই কৃত্রিম রং মেশানো জুস বা কোমল পানীয় খাওয়া ঠিক নয়। এতে শরীর অসুস্থ হয়ে পড়ে। তাছাড়া সারাদিন কিছু না খেয়ে ইফতারে আজে বাজে খাবার না খাওয়াই ভালো।

ইফতারে স্বাস্থ্যসম্মত খাবার খেতে চাইলে অবশ্যই তেল সমৃদ্ধ ও ভাজাপোড়া-জাতীয় খাবার বাদ দিতে হবে। তাছাড়া অতিরিক্ত মিষ্টি ও মিষ্টিজাতীয় খাবার না খাওয়াই ভালো। কেউ চাইলে হালকা মিষ্টিজাতীয় খাবার রাখতে পারেন। তবে তার পরিমাণ যেন খুব বেশি না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।

সরাসরি মিষ্টি না খেয়ে মিষ্টি ফল, পুডিং খাওয়া যেতে পারে। ঠিক ইফতারের সময় দুধের তৈরি মিষ্টি খাবার যেমন- পায়েস, সেমাই ইত্যাদি এড়িয়ে চলতে হবে। প্রয়োজনে ইফতারি শেষে এই ধরনের খাবার খাওয়া যেতে পারে।

ইফতারে খেজুর একটি আদর্শ খাবার। মিষ্টি ফল হওয়ায় দ্রুতই রক্তে শর্করার পরিমাণ বেড়ে যায়। এছাড়াও এটি ডাইজেস্টিভ এনজাইম বিতরণকারী হিসেবে কাজ করে যা খাবার হজমে সাহায্য করে।

কেবল খেজুরই নয় অন্য যে কোনো ফল ইফতারে রাখুন। এতে শরীরের প্রয়োজনীয় ভিটামিন ও খনিজের চাহিদা সহজে পূরণ হবে। তাছাড়া ফল আঁশ বহুল হওয়ায় তা অন্যান্য খাবার হজমেও সাহায্য করে।

ইফতার ও সেহেরিতে আঁশজাতীয় ফল খাওয়া ভালো। কারণ এই ধরনের ফল বেশিক্ষণ পানি ধরে রাখতে পারে। তাই ফলমূল ও সবজি শরীরকে ‘ডিটক্সিফাইন’ হতে সাহায্য করে। ফলে শরীর সুস্থ থাকে ।

এইসময় অতিরিক্ত চা বা কফি এবং কোমল পানীয় পান করা থেকে দূরে থাকতে হবে। কারণ অতিরিক্ত চা ও কফি শরীরের পানি শূন্যতার সৃষ্টি করে। অনেক ক্ষেত্রে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দেখা যায়।

ইফতারে পেট ঠাণ্ডা থাকে এমন খাবার যেমন দুধচিড়া বা দই-চিড়া অথবা মুড়ি খাওয়া ভালো। দই পেটের সার্বিক সুস্থতা রক্ষা করতে সাহায্য করে।

অনেকে ইফতারে তেহারি, বিরিয়ানি ধরনের খাবার খান। যা শরীরের জন্য ক্ষতিকর। কোনোভাবেই এই ধরনের খাবার ইফতারিতে খাওয়া উচিত না। কারণ এইগুলো পেট গরম করে, ফলে নানা রকমের পেটের অসুখ দেখা যায়।

তাই সুস্থ থাকতে ইফতারের সময় বেশি করে তরল খাবার ও ফলমূল খেতে হবে।

তিনি আরও বলেন, ইফতার শুরু করার সময় খুব বেশি তাড়াহুড়া করে খাওয়া উচিত নয়। একটু সময় নিয়ে ধীরে ধীরে খাওয়া উচিত।

প্রথমে, দুতিনটি খেজুর খেয়ে পানি পান করা। তারপর কিছু সময়, আনুমানিক ১০ থেকে ১৫ মিনিট বিরতি দিয়ে ভারী খাবার খাওয়া প্রয়োজন।

কারণ মস্তিষ্কে খাদ্য সংবেদন পৌঁছাতে একটু সময় লাগে। নির্ধারিত সময়ের আগেই যদি খাওয়া শুরু করা হয় তবে অধিক ভোজনের সম্ভাবনা বেড়ে যায় যা ওজন বাড়ার অন্যতম কারণ।



সংবাদটি শেয়ার করিুন

এই পাতার আরও সংবাদ:-



বিজ্ঞাপণ দিতে ০১৭১৮৯০২০১০



DMCA.com Protection Status
টিম-নরসিংদী প্রতিদিন এর সার্বিক তত্ত্বাবধানে শাহিন আইটি এর একটি প্রতিষ্ঠান-নরসিংদী প্রতিদিন-
Theme Customized BY WooHostBD