1. khandakarshahin@gmail.com : Breaking News : Breaking News
  2. laxman87barman@gmail.com : laxman barman : laxman barman
  3. shahinit.mail@gmail.com : narsingdi : নরসিংদী প্রতিদিন
  4. msprovat@gmail.com : ms provat : ms provat
  5. hsabbirhossain542@gmail.com : সাব্বির হোসেন : সাব্বির হোসেন
বুধবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৪, ০২:৫২ পূর্বাহ্ন

বিজ্ঞাপণ দিতে ০১৭১৮৯০২০১০

সুই ব্যাংকে ‌‘টাকার পাহাড়’ গড়েছেন বাংলাদেশিরা!

ডেস্ক রিপোর্ট | নরসিংদী প্রতিদিন
  • প্রকাশের তারিখ | শুক্রবার, ২৬ জুন, ২০২০
  • ১৭৬ পাঠক

নিউজ ডেস্ক | নরসিংদী প্রতিদিন-
শুক্রবার,২৬ জুন ২০২০:
বহু বছর ধরেই বাংলাদেশের অর্থনীতি ও রাজনীতির অন্যতম আলোচনার বিষয় সুইজারল্যান্ডের বিভিন্ন ব্যাংক বা সুইস ব্যাংক। দেশের দুর্নীতিবাজ ও অর্থ পাচারকারীদের সবচেয়ে নিরাপদ আশ্রয় সুইস ব্যাংক। প্রতি বছরই দেশের কোটি কোটি টাকা পাচার হয়ে এসব ব্যাংকে জমা হচ্ছে। গ্রাহকের কঠোর নিরাপত্তা রক্ষাকারী এইসব ব্যাংকে যেন টাকার পাহাড়ই গড়েছেন বাংলাদেশিরা।

সুইস ন্যাশনাল ব্যাংকের এক প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, গত বছরের অর্থাৎ ২০১৯ সালে বাংলাদেশিদের সেখানে জমা হয়েছে ৬০ কোটি ৩০ লাখ ফ্র্যাংক (এক ফ্র্যাংক সমান বাংলাদেশি ৯০ টাকা) বা ৫ হাজার ৪২৭ কোটি টাকা। তবে আগের বছরের তুলনায় এবছর কমেছে, তার আগের বছল অর্থাৎ ২০১৮ সালে জমার পরিমাণ দাঁড়িয়েছিল ৫ হাজার ৫৫৯ কোটি টাকা। অর্থাৎ আগের বছরের তুলনায় ১৩২ কোটি টাকা কমেছে।

বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) প্রকাশিত ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জমাকৃত টাকার পরিমাণের দিক দিয়ে দক্ষিণ এশিয়ায় বাংলাদেশ দ্বিতীয়। পাশের দেশ ভারতের অবস্থান প্রথম। তবে ২০১৯ সালে ভারতের জমাকৃত টাকার পরিমাণ কমেছে।

আমানত রাখার ক্ষেত্রে এ বছরও বিশ্বে প্রথম অবস্থানে রয়েছে যুক্তরাজ্য। তবে আলোচ্য সময়ে সুইস ব্যাংকে সারা বিশ্বের আমানত বেড়েছে।

বিশ্বের আলোচিত এই ব্যাংকগুলো তাদের গ্রাহকদের ব্যক্তিগত তথ্য কঠোর গোপনীয়তার সঙ্গে রক্ষা করে ফলে কোনও বাংলাদেশিরই তথ্য এই প্রতিবেদনে দেয়া হয়নি।

দেশের অর্থনীতিবিদরা বলছেন, টাকা পাচারের অন্ততম কারণ বিনিয়োগ না হওয়া। বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক ডেপুটি গভর্নর ও বাংলাদেশ আর্থিক গোয়েন্দা ইউনিটের (বিএফআইইউ) প্রধান আবু হেনা মোহাম্মদ রাজী হাসান বলেন, এই আমানতের বিভিন্ন ক্যাটাগরি রয়েছে।

তিনি বলেন, ‘এ ক্ষেত্রে একটি অংশ হল ব্যক্তিগত আমানত। তবে তাও আস্তে আস্তে কমছে। তবে পাচার করা টাকা ফিরিয়ে আনার ব্যাপারে বিভিন্ন চেষ্টা চলছে। এটি দীর্ঘ প্রক্রিয়ার ব্যাপার। তবে যেহেতু আমরা এগমন্ট গ্রুপের সদস্য, তাই সেখান থেকে তথ্য পাওয়া যায়। সেভাবেই বিভিন্ন চেষ্টা চলছে।’

বাংলাদেশিদের আমানত
সুইস ব্যাংকে ২০১৯ সালে বাংলাদেশিদের আমানতের স্থিতি ছিল ৬০ কোটি ৩০ লাখ ফ্র্যাংক। আগের বছর অর্থাৎ ২০১৮ সালে যা ছিল ৬১ কোটি ৭৭ লাখ ফ্র্যাংক। ২০১৭ সালে ছিল ৪৮ কোটি ১৩ লাখ ফ্র্যাংক।

২০১৬ সালে ৬৬ কোটি ১৯ লাখ ফ্র্যাংক। ২০১৫ সালে ৫৫ কোটি ৮ লাখ ফ্র্যাংক। ২০১৪ সালে যা ছিল ৫০ কোটি ৬০ লাখ ফ্র্যাংক। ২০১৩ সালে ৩৭ কোটি ২০ লাখ ফ্র্যাংক স্থানীয় মুদ্রায় এর পরিমাণ ৩ হাজার ২৩৬ কোটি টাকা। ২০১২ সালে ছিল ২২ কোটি ৯০ লাখ ফ্র্যাংক। ২০১১ সালে ছিল ১৫ কোটি ২০ লাখ ফ্র্যাংক।



সংবাদটি শেয়ার করিুন

এই পাতার আরও সংবাদ:-



বিজ্ঞাপণ দিতে ০১৭১৮৯০২০১০



DMCA.com Protection Status
টিম-নরসিংদী প্রতিদিন এর সার্বিক তত্ত্বাবধানে শাহিন আইটি এর একটি প্রতিষ্ঠান-নরসিংদী প্রতিদিন-
Theme Customized BY WooHostBD