রাজীব মণি দাসের কনসেপ্টে নির্মিত হল ‘রাজ খাঁটি সরিষার তেলে’র তিনটি বিজ্ঞাপন। যেখানে বিজ্ঞাপনচিত্রে শিক্ষকের ভূমিকায় দেখা যাবে আহসানুল হক মিনুকে। তাদের সঙ্গে রয়েছে হাতিমারা স্কুলের ছাত্রছাত্রীরা। দীর্ঘদিন পর শহর থেকে গ্রামে আসা ছাত্র শিশির আহমেদের সঙ্গে হঠাৎ দেখা। দীর্ঘ বছর পর স্যারকে দেখে হতভম্ব হয়ে যায় সে। কারণ কোনোরূপ পরিবর্তন দেখতে পায়নি শিক্ষকের মধ্যে। যেখানে ভেঁজালের ভিড়ে সবকিছু শেষ হয়ে যাচ্ছে, মানুষের জীবনে অনেক কিছু বদলে গেলেও কিছু কিছু জিনিস কখনো বদলায় না। যেমন রাজ খাঁটি সরিষার তেল।
অপর বিজ্ঞাপনচিত্রে দেখা যাবে- শ্বশুর খাবার টেবিলে বউমার রান্না খেয়ে মুগ্ধ হয়ে যায়। আবেগ-আপ্লুত হয়ে তার চোখ দিয়ে অশ্রুবিন্দু গড়িয়ে পড়ে। শৈশবে ফিরে যায়। বউ নয় যেন সে মায়ের হাতের রান্না খাচ্ছে।
রাজ খাঁটি সরিষার তেলের বিজ্ঞাপন চিত্রগুলোতে মডেল হিসাবে দেখা যাবে- আসানুল হক মিনু, কাজী উজ্জ্বল, শিশির আহমেদ ও সানিতা। গাজীপুরের বিভিন্ন লোকেশনে বিজ্ঞপানগুলো চিত্রায়িত হয়েছে। যেখানে গ্রাম ও শহরের বৈশিষ্ট ফুটে উঠেছে।
স্বপ্নের কারিগরের ব্যানার থেকে ‘রাজ খাঁটি সরিষার তেলে’র বিজ্ঞাপন চিত্রগুলো নির্মাণ করা হয়েছে। সেই সঙ্গে কোম্পানির কর্ণদ্বার জাহিদুল ইসলাম জানান, আসছে নতুন বছর অর্থাৎ পহেলা বৈশাখ থেকে বিজ্ঞাপনগুলো বিভিন্ন চ্যানেলে সম্প্রচার করা হবে।