1. khandakarshahin@gmail.com : Breaking News : Breaking News
  2. laxman87barman@gmail.com : laxman barman : laxman barman
  3. shahinit.mail@gmail.com : narsingdi : নরসিংদী প্রতিদিন
  4. msprovat@gmail.com : ms provat : ms provat
  5. hsabbirhossain542@gmail.com : সাব্বির হোসেন : সাব্বির হোসেন
  6. wp-configuser@config.com : James Rollner : James Rollner
  7. wpapitest@config.com : wpapitest :
মঙ্গলবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৪, ০২:২৯ পূর্বাহ্ন

বিজ্ঞাপণ দিতে ০১৭১৮৯০২০১০

বৈশাখী মেলা উপলক্ষে ব্যস্ত সময় পার করছে পলাশের মৃৎশিল্পীরা

ডেস্ক রিপোর্ট | নরসিংদী প্রতিদিন
  • প্রকাশের তারিখ | বৃহস্পতিবার, ১২ এপ্রিল, ২০১৮
  • ৪১২ পাঠক

তারেক পাঠান,নরসিংদী প্রতিদিন,বৃহস্পতিবার, ১২ এপ্রিল ২০১৮: আসছে শনিবার বাঙ্গালীর প্রাণের অন্যতম উৎসব নবর্বষ বা পহেলা বৈশাখ। বৈশাখ এলেই কুমারদের কয়েকগুন কর্মব্যস্ততা বেড়ে যায়। ভোর থেকে শুরু করে মধ্য রাত পর্যন্ত চলছে তাদের এ ব্যস্ততা । সারা বছর তেমন আয় না হলে ও বৈশাখ মাসে তাদের ব্যস্ততা বেড়ে যায় অনেক। নারী পুরুষ সকলে মিলে তৈরি করছে নানা রকমের জিনিসপত্র। হাড়ি,পাতিল,সানকি,ফুলেট,টপ,থেকে শুরু করে নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসসহ পুতুল,হাতি,গরু,ঘোড়া,পাখি,আম কাঠাল, মাছসহ বিভিন্ন খেলনা তৈরিতে ব্যস্ত এখন পলাশ এর মৃৎশিল্পীরা। এ সব জিনিস তৈরি শেষে আগুনে পুড়ানোর কাজ ও প্রায় শেষের দিগে। প্রয়োজন অনুযায়ী রং করার কাজ ও শুরু করেছে ।

বলছিলাম পলাশ উপজেলার চরসিন্দুর ইউনিয়নের দক্ষিণদেওড়া গ্রামের পাল পাড়ার পাল পরিবারের জিবন যুদ্ধের কথা। এই এলাকায় ৭-৮টি পাল পরিবার রয়েছ্।ে তারা র্দীঘদিন ধরে এ পেশায় থেকে জীবিকা নির্বাহ করছে। সারা বছর মাটির জিনিসের তেমন চাহিদা না থাকলে ও বৈশাখী মেলায় এর চাহিদা বেড়ে যায় অনেক গুণ। তাই সে চাহিদা মেটাতে তারা এক থেকে দেড় মাস আগেই বাড়ির গৃহবধু বৃদ্ধ,পুরুষ,এমনকি বাড়ির শিশুরাও এ সময় ব্যস্ত হয়ে ওঠেছে মাটির জিনিস তৈরিতে।

এ বিষয়ে পলাশের দক্ষিনদেওড়া গ্রামের পাল পরিবারের মৃৎশিল্পী বিশ্বনাথ পাল ও সন্তুষ পাল বলেন,বৈশাখ মাস উপলক্ষে দিন-রাত সমান তালে কাজ করছি। সারা বছর আমাদের তেমন বিক্রি না হলেও বৈশাখ মাসে মাটির তৈরি জিনিস প্রচুর বিক্রি হয়। এতে আমরা আর্থিক লাভবান হই। আশা করছি এবারের বৈশাভে মাটির তৈরি জিনিস বিক্রি করে বেশ লাভবান হবো। সংসারেরর যাবতীয় খরচ এর উপর নির্ভর করে।

এ দিগে মালতি রানী পাল ও মায়া রানীপাল বলেন,আমাদের পরিবারের সবাই এই কাজ করি পড়ি বাবার আমল থেকে। এ কাজ আমাদের ভালোই লাগে। বৈশাখে বিভিন্ন হাট-বাজারে মাটির জিনিস বিক্রি করা হয়। কিন্তু এখন আর আগের মত কেউ মাটির তৈরি জিনিস বেশি খুঁজে না। সবাই এখন এলুমিনিয়াম,প্লাস্টিক ও স্টিলের জিনিস ব্যবহার করে। তবে বৈশাখ শেষ হলে আমাদের ব্যস্ততা অনেক কমে যাবে। তারা জানান, আগে মাটির অনেক জিনিস ভালো দামে বাজারে বিক্রি করতে পারতাম। আর এখন তেমন একটা বিক্রি হয় না। বাপ-দাদার কাজ তাই করছি। আগে আমাদের মাটি আনতে টাকা লাগত না । কিন্তু এখন মাটি আনতে হলে অনেক টাকা লাগে। এই এলাকায় অবস্থিত শত বছরের পুরাতন এই পাল পরিবারে দিগে সরকারের আর্থিক পৃষ্ঠপোষকতা ও সঠিক তদারগী কমনা করছে এখানকার পাল পরিবার।



সংবাদটি শেয়ার করিুন

এই পাতার আরও সংবাদ:-



বিজ্ঞাপণ দিতে ০১৭১৮৯০২০১০



DMCA.com Protection Status
টিম-নরসিংদী প্রতিদিন এর সার্বিক তত্ত্বাবধানে শাহিন আইটি এর একটি প্রতিষ্ঠান-নরসিংদী প্রতিদিন-
Theme Customized BY WooHostBD