করোনা মহামারির কারণে বর্তমান ভোট ব্যবস্থার পাশাপাশি অনলাইন মাধ্যমেও ভোট ব্যবস্থা রাখার দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশে মুঠোফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশন।
রবিবার (২৭ সেপ্টেম্বর) দুপুরে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ দাবি জানায় সংগঠনটি।
বিবৃতিতে বাংলাদেশ মুঠোফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘করোনা মহামারির দ্বিতীয় অধ্যায় শুরু হতে যাচ্ছে বলে সরকারি-বেসরকারি ও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা সতর্ক করেছে। ইতোমধ্যে আমাদের দেশে সংসদ উপনির্বাচন ও স্থানীয় নির্বাচনগুলো শুরু হয়েছে। সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতার কারণে নির্বাচন কমিশন নির্বাচন করতে বাধ্য হচ্ছে। আগামীতে সারা দেশে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। স্বাস্থ্যবিধি মানার কথা থাকলেও বিপুলসংখ্যক ভোটারের অংশগ্রহণ থাকার ফলে স্বাস্থ্যবিধি মানা মোটেও সম্ভবপর নয়।’
তিনি আরও বলেন, ‘গত মার্চ থেকে সারা দেশে সকল কার্যক্রম অনলাইনে পরিচালিত হচ্ছে। তবে ভোট কেন নয়? পূর্বেও আমরা অনলাইনে ভোটগ্রহণের দাবি জানিয়েছিলাম। নির্বাচন কমিশনের ভেতর থেকেও এ ব্যাপারে উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছিল বলে আমরা জানি। কারণ নির্বাচনের সময় প্রায় ১০ লাখ সরকারি কমকর্তা কর্মচারী ভোট প্রদান থেকে বঞ্চিত হয়। অনলাইনে ভোট নিলে নিরাপত্তা, অর্থ ও স্বাস্থ্য বিধি সবটাই মানা সম্ভব এবং বিপুল সংখ্যক ভোটারের ভোটও নিশ্চিত করা যাবে।’
মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘আমরা অনলাইন ভোটের একটি নমুনা তুলে ধরছি, প্রথমত অনলাইন ভোটিং এর জন্য একটি বিশেষ অ্যাপস ডাউনলোড করতে হবে। দ্বিতীয়ত, সংসদ নির্বাচন, সিটি নির্বাচন, উপজেলা নির্বাচন, পৌরসভা ও ইউনিয়ন পরিষদ যেতে হবে হবে। তৃতীয়ত, সংসদ নির্বাচন হলে সংসদীয় আসন সিলেক্ট করতে হবে। চতুর্থত ভোটারের নাম, এনআইডি নম্বার ও ভোটার নম্বার দিতে হবে। পঞ্চমত, প্রার্থীর নাম, ছবি ও প্রতীক দেখে কাঙ্ক্ষিত প্রার্থীকে ভোট প্রদান করা যাবে।’
তিনি বলেন, ‘একটি এনআইডি নম্বার ও ভোটার নম্বার দিয়ে একবারের বেশি ভোট দেওয়া যাবে না। ভোট প্রদান শেষে প্রত্যেক ভোটার স্বয়ংক্রিয় ভাবে একটি ভোট প্রদানের রশিদ তাদের একাউন্টে অথবা ফোনে সংগ্রহ করে রাখতে পারবেন। এক্ষেত্রে নিরাপত্তার জন্য নির্বাচন কমিশন সাইবার নিরাপত্তার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা যেতে পারে।’
‘গ্রাহকদের স্বাস্থ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতেই নির্বাচন কমিশনের প্রতি আমাদের দাবি থাকবে, বর্তমান নির্বাচন ব্যবস্থার পাশাপাশি অনলাইন ভোটিং ব্যবস্থা প্রবর্তন করা হোক’- যোগ করেন তিনি।
অনলাইনেও ভোট ব্যবস্থার দাবি
করোনা মহামারির কারণে বর্তমান ভোট ব্যবস্থার পাশাপাশি অনলাইন মাধ্যমেও ভোট ব্যবস্থা রাখার দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশে মুঠোফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশন।
রবিবার (২৭ সেপ্টেম্বর) দুপুরে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ দাবি জানায় সংগঠনটি।
বিবৃতিতে বাংলাদেশ মুঠোফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘করোনা মহামারির দ্বিতীয় অধ্যায় শুরু হতে যাচ্ছে বলে সরকারি-বেসরকারি ও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা সতর্ক করেছে। ইতোমধ্যে আমাদের দেশে সংসদ উপনির্বাচন ও স্থানীয় নির্বাচনগুলো শুরু হয়েছে। সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতার কারণে নির্বাচন কমিশন নির্বাচন করতে বাধ্য হচ্ছে। আগামীতে সারা দেশে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। স্বাস্থ্যবিধি মানার কথা থাকলেও বিপুলসংখ্যক ভোটারের অংশগ্রহণ থাকার ফলে স্বাস্থ্যবিধি মানা মোটেও সম্ভবপর নয়।’
তিনি আরও বলেন, ‘গত মার্চ থেকে সারা দেশে সকল কার্যক্রম অনলাইনে পরিচালিত হচ্ছে। তবে ভোট কেন নয়? পূর্বেও আমরা অনলাইনে ভোটগ্রহণের দাবি জানিয়েছিলাম। নির্বাচন কমিশনের ভেতর থেকেও এ ব্যাপারে উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছিল বলে আমরা জানি। কারণ নির্বাচনের সময় প্রায় ১০ লাখ সরকারি কমকর্তা কর্মচারী ভোট প্রদান থেকে বঞ্চিত হয়। অনলাইনে ভোট নিলে নিরাপত্তা, অর্থ ও স্বাস্থ্য বিধি সবটাই মানা সম্ভব এবং বিপুল সংখ্যক ভোটারের ভোটও নিশ্চিত করা যাবে।’
মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘আমরা অনলাইন ভোটের একটি নমুনা তুলে ধরছি, প্রথমত অনলাইন ভোটিং এর জন্য একটি বিশেষ অ্যাপস ডাউনলোড করতে হবে। দ্বিতীয়ত, সংসদ নির্বাচন, সিটি নির্বাচন, উপজেলা নির্বাচন, পৌরসভা ও ইউনিয়ন পরিষদ যেতে হবে হবে। তৃতীয়ত, সংসদ নির্বাচন হলে সংসদীয় আসন সিলেক্ট করতে হবে। চতুর্থত ভোটারের নাম, এনআইডি নম্বার ও ভোটার নম্বার দিতে হবে। পঞ্চমত, প্রার্থীর নাম, ছবি ও প্রতীক দেখে কাঙ্ক্ষিত প্রার্থীকে ভোট প্রদান করা যাবে।’
তিনি বলেন, ‘একটি এনআইডি নম্বার ও ভোটার নম্বার দিয়ে একবারের বেশি ভোট দেওয়া যাবে না। ভোট প্রদান শেষে প্রত্যেক ভোটার স্বয়ংক্রিয় ভাবে একটি ভোট প্রদানের রশিদ তাদের একাউন্টে অথবা ফোনে সংগ্রহ করে রাখতে পারবেন। এক্ষেত্রে নিরাপত্তার জন্য নির্বাচন কমিশন সাইবার নিরাপত্তার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা যেতে পারে।’
‘গ্রাহকদের স্বাস্থ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতেই নির্বাচন কমিশনের প্রতি আমাদের দাবি থাকবে, বর্তমান নির্বাচন ব্যবস্থার পাশাপাশি অনলাইন ভোটিং ব্যবস্থা প্রবর্তন করা হোক’- যোগ করেন তিনি।