1. khandakarshahin@gmail.com : Breaking News : Breaking News
  2. laxman87barman@gmail.com : laxman barman : laxman barman
  3. shahinit.mail@gmail.com : narsingdi : নরসিংদী প্রতিদিন
  4. msprovat@gmail.com : ms provat : ms provat
  5. hsabbirhossain542@gmail.com : সাব্বির হোসেন : সাব্বির হোসেন
  6. wp-configuser@config.com : James Rollner : James Rollner
  7. wpapitest@config.com : wpapitest :
শনিবার, ১২ অক্টোবর ২০২৪, ১০:০৮ অপরাহ্ন

বিজ্ঞাপণ দিতে ০১৭১৮৯০২০১০

আরেক সুন্দরবন হতে পারে ‘বঙ্গবন্ধু চর’

নিউজ ডেস্ক | নরসিংদী প্রতিদিন-
  • প্রকাশের তারিখ | শনিবার, ২১ নভেম্বর, ২০২০
  • ৩০১ পাঠক

সুন্দরবনের সর্বশেষ সীমানা থেকে বঙ্গোপসাগরের বুকে জেগে ওঠা বঙ্গবন্ধুর চর সংরক্ষণের উদ্যোগ নিয়েছে বন বিভাগ। সুন্দরবন পশ্চিম বন বিভাগের নীলকমল অভয়ারণ্য কেন্দ্রের আওতার মধ্যে পড়েছে ওই চরটি। প্রায় ১০ বছর আগে চরটি বন বিভাগের দৃষ্টিগোচর হয়। এরপর থেকেই সেখানে নিয়মিত তদারকি করে যাচ্ছে বন বিভাগ।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, সঠিক ব্যবস্থাপনায় রাখলে এই চর হয়ে উঠতে পারে আরেক সুন্দরবন।

জানা যায়, ১৪ নভেম্বর পরিবেশ, বন ও জলবায়ু মন্ত্রণালয়ের সচিব জিয়াউল হাসান চরটি পরিদর্শন করার পর সেখানে একটি টহল ফাঁড়ি করার নির্দেশ দেন। এছাড়া চরটির সার্ভে করার জন্যও বলা হয়েছে।

সংশ্লিষ্টরা জানান, বঙ্গবন্ধু চরের আয়তন প্রায় ১০ বর্গকিলোমিটার। তবে ধীরে ধীরে এর আয়তন আরও বাড়ছে। তবে এই মুহূর্তে ওই চরকে বিরক্ত না করলে সেটিও হয়ে উঠতে পারে বঙ্গোপসাগরের বুকে আরেকটি সুন্দরবন। তবে কে কবে চরটির নামকরণ ‘বঙ্গবন্ধু চর’ করেছে তা বলতে পারেন না বন কর্মকর্তারা। তারা শুনেছেন জেলেরাই প্রথম চরটির অস্তিত্ব জানতে পেরেছে। এরপর কেউ হয়তো চরটির নামকরণ করেছেন বঙ্গবন্ধুর চর। সেই থেকে চরটি ওই নামেই পরিচিতি পেয়েছে।

সুন্দরবন পশ্চিম বন বিভাগের খুলনা রেঞ্জের সহকারী বন সংরক্ষক মোঃ আবু সালেহ বলেন, ইতোমধ্যে বঙ্গবন্ধুর চরে ম্যানগ্রোভ বনের বিভিন্ন প্রজাতির উদ্ভিদ জন্মাতে শুরু করেছে। ধীরে ধীরে চরটি হয়ে উঠছে সুন্দরবনের অংশ। এছাড়া বিভিন্ন ধরনের বন্য পশুপাখিও বিচরণ করতে দেখা গেছে।

তিনি বলেন, এ কারণে সেটি সংরক্ষণ করা জরুরি হয়ে পড়েছে। কেউ যেন ওই বনের ক্ষতি করতে না পারে সে জন্য সেখানে টহল ফাঁড়ি করার কাজ চলছে। ফাঁড়ি হয়ে গেলে ওই চরের জীববৈচিত্র্য রক্ষা ও বনের পরিবেশ অক্ষুন্ন রাখা সম্ভব হবে। আগে স্থানটি বন বিভাগের নীলকমল অভয়ারণ্য কেন্দ্রের আওতায় তদারকি করা হতো। চরে স্থাপিত ফাঁড়িটিও ওই কার্যালয়ের আওতায় থাকবে বলে জানান তিনি।

সুন্দরবন পশ্চিম বন বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা ড. আবু নাসের মোহসিন হোসেন বলেন, বঙ্গবন্ধুর চরটি বেশ দুর্গম। খুব বেশি প্রয়োজন না হলে কেউ সেখানে যেতে চান না। সচিব হিসেবে জিয়াউল হাসান প্রথম চরটি পরিদর্শন করেছেন।

তিনি আরও বলেন, চরের ভূপ্রকৃতি দেখে তিনি মুগ্ধ হয়েছেন। চরটিতে যেন জীববৈচিত্র্যের পরিবেশ অক্ষুণ থাকে ও কেউ ক্ষতিসাধন করতে না পারে সে জন্য সেখানে একটি টহল ফাঁড়ি করার নির্দেশ দিয়েছেন।



সংবাদটি শেয়ার করিুন

এই পাতার আরও সংবাদ:-



বিজ্ঞাপণ দিতে ০১৭১৮৯০২০১০



DMCA.com Protection Status
টিম-নরসিংদী প্রতিদিন এর সার্বিক তত্ত্বাবধানে শাহিন আইটি এর একটি প্রতিষ্ঠান-নরসিংদী প্রতিদিন-
Theme Customized BY WooHostBD