তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেছেন, করোনা ভ্যাকসিন পাসপোর্ট দেয়ার প্রযুক্তিগত প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে। করোনা ভাইরাস ভ্যাকসিনের দ্বিতীয় ডোজ দেয়ার পর ভ্যাকসিন সার্টিফিকেট স্বয়ংক্রিয়ভাবে (অটোমেটিক জেনারেটেড) চালু হবে। একই সঙ্গে করোনা সার্টিফিকেটও দেয়া হবে।
বৃহস্পতিবার (৮ এপ্রিল) সকালে করোনাভাইরাস ভ্যাকসিনের দ্বিতীয় ডোজের টিকা নেয়ার পর এ কথা বলেন তিনি। প্রতিমন্ত্রী বলেন, যারা করোনার দ্বিতীয় ডোজ টিকা নিয়েছেন তাদের সনদের পাশাপাশি ‘ভ্যাকসিন পাসপোর্ট’ দেবে সরকার।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) টিকা নেয়ার পর পলক বলেন, দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছি। শারীরিকভাবে কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া অনুভব করছি না।
তিনি বলেন, শুরুতে ভ্যাকসিনের জন্য অনলাইনে নিবন্ধন করতে সমস্যা হয়েছিল। তবে এখন সে সমস্যা নেই।
প্রসঙ্গত, ‘ভ্যাকসিন পাসপোর্ট’ বলতে এমন একটি সার্টিফিকেট বোঝায়, যেখানে কেউ ভ্যাকসিন নিয়েছেন কিনা সে তথ্য বিস্তারিত লেখা থাকে। কোনো প্রতিষ্ঠানের সই ও সিল থাকা সার্টিফিকেট অথবা স্মার্টফোনের কিউআর কোডের আকারেও ভ্যাকসিন পাসপোর্ট হতে পারে। বেশ কয়েকটি দেশ ইতোমধ্যেই নিজেদের মতো করে ভ্যাকসিন পাসপোর্ট বা সার্টিফিকেট ব্যবহার করতে শুরু করেছে।