নরসিংদী-মদনগঞ্জ সাবেক রেলসড়কের দুই পাশের জমিগুলো নামে-বেনামে দখলের হিড়িক পড়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় খোদ নরসিংদী পৌরসভা ও মাধবদী পৌরসভার ময়লার ভাগাড়ে পরিণত হয়েছে রেলওয়ের জমি। ওই ভাগাড়ের ময়লার দুর্গন্ধে এই পথে চলাচলকারী মানুষ অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে। অনেকের দেখা দিয়েছে রোগবালাই।
“ময়লা ফেলা নিষেধ’ করে সাইনবোর্ড দিয়েছে সওজ। সেটাকে তোয়াক্কা না করেই রেলওয়ের জমিকে বানানো হয়েছে ভাগাড়, মাধবদী পৌরসভার ময়লার ভাগাড়”
সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের (সওজ) পক্ষ থেকে রাস্তার পাশে ‘ময়লা ফেলা নিষেধ’ সাইনবোর্ড থাকা সত্ত্বেও তা তোয়াক্কা করছে না নরসিংদী ও মাধবদী পৌরসভা কর্তৃপক্ষ।
“ময়লা ফেলা নিষেধ’ করে সাইনবোর্ড দিয়েছে সওজ। সেটাকে তোয়াক্কা না করেই রেলওয়ের জমিকে বানানো হয়েছে ভাগাড়, নরসিংদী পৌরসভার ময়লার ভাগাড়”
“ময়লা ফেলা নিষেধ’ করে সাইনবোর্ড দিয়েছে সওজ। সেটাকে তোয়াক্কা না করেই রেলওয়ের জমিকে বানানো হয়েছে ভাগাড়, মাধবদী পৌরসভার ময়লার ভাগাড়”
নরসিংদী পুরাতন বাসস্ট্যান্ড থেকে সিএনজি অটোরিকশায় করে মাধবদী-আড়াইহাজার যাতায়াত করেন শত শত যাত্রী। তাদের অভিযোগ, এই পথে ময়লার ভাগাড়ের পাশে এলে দুর্গন্ধে দম বন্ধ হয়ে যায়। নাক-মুখ চেপে ধরেও দুর্গন্ধ থেকে রেহাই পাওয়া যায় না।
পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে দুটি পৌরসভাই বন্ধ থাকায় পৌর কর্তৃপক্ষের কারও বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে নরসিংদীর সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. হামিদুল ইসলাম বলেন, নরসিংদী-মদনগঞ্জ সড়কটি বাংলাদেশ রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের। সাবেক এই রেল সড়কটি সওজ কর্তৃপক্ষ পাকা করে দিলে যানবাহন চলাচল বাড়ে। সড়ক আইনে যে কোনো সড়কের পাশে ময়লা ফেলা দণ্ডনীয় অপরাধ। যত্রতত্র ময়লার ভাগাড়ের বিরুদ্ধে আমরা তৎপর রয়েছি। এ বিষয়ে দ্রুত ব্যবস্থা নেয়া হবে।