১লা অক্টোবর আন্তর্জাতিক কফি দিবস। দিনের শুরু হোক বা আড্ডা বা আলাপ আলোচনা, কফি জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হয়ে উঠেছে।
আন্তর্জাতিক কফি সংস্থা (আইসিও) ২০১৪ সাল থেকে ১ অক্টোবরকে আন্তর্জাতিক কফি দিবস হিসাবে ঘোষণা করে। ২০১৫ সালে ইতালিতে প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক কফি দিবস উদযাপিত হয়।
পানীয় হিসেবে বিশ্বে জনপ্রিয়তার শীর্ষে রয়েছে কফি। উচ্চমাত্রায় অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং বেশ কিছু উপকারী উপাদানের জন্য কফি অনেক রোগের ঝুঁকি কমাতেও সক্ষম। এছাড়াও কফি পানে রয়েছে আরও কিছু উপকারিতা।
কফি যেকোনো জায়গায় মানানসই পানীয়। কর্মস্থলে রুক্ষ দিন থেকে শুরু করে সন্ধ্যার ক্লান্তি অবধি রয়েছে কফির চাহিদা। তাই দৈনন্দিন জীবনে নিয়মিত যুক্ত করা যেতেই পারে এক কাপ কফি।
তবে গবেষকরা বলছেন, দুধ এবং চিনি মেশানো অতিরিক্ত ক্যালোরিযুক্ত কফির তুলনায় ব্ল্যাক কফি অধিক স্বাস্থ্যসম্মত। হালকা থেকে মাঝারি মাত্রার ক্যাফেইন গ্রহণ অনেক স্বাস্থ্য সুবিধা দিতে পারে। অন্যদিকে অতিমাত্রায় ক্যাফেইন গ্রহণের পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া রয়েছে, যা স্বাভাবিক জীবনযাত্রার জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। বিশেষত যাদের স্বাস্থ্য সংক্রান্ত জটিলতা রয়েছে তাদের সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।