আমার গায়ের ঘামের গন্ধ যখন তোমার নাকের ডগায়, তখনও কি তুমি আমার প্রেমে পড়েছিলে? খুব ভোরে ঘুম ভেঙে ওঠা আমার ফোলা চোখে চোখ পড়লে , তুমি কি সাগর দেখেছিলে?
নীল, সে তো চোখ গাঢ় নীল। তিল, তার তো কপোলে আছে তিল। কালো তার লম্বা বাহারী কেশ, বিধিশার তমানিশা দেখতে লাগে বেশ। সুযুগল বক্ষখানি নাঁচে হেলে দুলে, হেরিলে তার মুখ
কোন বোতাম খোলা শার্ট আর জিন্স প্যান্টে আমার মন পড়ে থেকেছে, তা আমার মনে পড়ে না। নারী শরীরের খুব গহীনে ডুব দিয়ে মদের গন্ধ আমায় খুব মাতাল করেছে, তাও মনে
কী সর্বনাশের দল রে বাবা সর্বানাশের দল! সমাবেশে শিক্ষক পিটায় যমদূত অবিকল। এরা কেমন করে লাঠি ধরে শিক্ষকেরই গায় যাদের হাত থাকার কথা ঐ শিক্ষাগুরুর পায়। বাংলা ভাষার দাবি নিয়ে
এখন শিউলী ফোটার ঘ্রাণে মৃদু জোসনার ঢেউ ভেঙে ছড়ায়, মেহেদী ছাঁয়ার পুকুর পাড়ে। আমি বিনীত হতে হতে যাই… সেখানে জন্মের টানে হাত পেতে। এখন রাতের ঘুম আসবে শিশিরের পাপড়ি
এই হৃদয় কাননের দিচ্ছে দোলা তোমার অপেক্ষা বসে শরৎ বেলাতে উথাল পাতাল করছে সারাটিবেলা। চাইনি কিছু সারাটি বেলা তোমার কাছে চেয়েছি শুধুই একমুটো ভালোবাসা বারবার ফিরেছি শূণ্য হাতে । আমার
সময় হবে কি তোমার? আমাকে সময় দেবার। দু’টো কথা বলার ছিলো শুধু তোমাকে আমার! রোজ সকালে ফুল দিয়ে সলাজে সুধাতে সুপ্রভাত! বিন্দাচলের বাঁধায় আজ; যোজন যোজন তফাৎ! বিদায়কালে শুভেচছায় বলতে
দুই জন ধরেছে দুই হাত, দুই জনে ধরেছে দুই পা, ঝুলিয়ে রয়েছে তার সমস্ত গা,আহা,আহা! বাদুড়ের মতো ঝুলিয়ে পিটিয়েছে তারা, আবরারের চিৎকারে কেঁদেছে ধরা।। বুয়েটের মেধাবী ছাত্র আবরার, পিটিয়ে মারল
স্বাধীন দেশে জন্মেছি ঠিকই পাইনি আমি স্বাধীনতা, এখনো যেন চলছে দেশে ব্রিটিশদের বর্বরতা। অন্যায় দেখে ও করতে পারিনা অন্যায়ের প্রতিবাদ, স্বাধীন দেশে জন্মেছি ঠিকই পাইনি স্বাধীনতার স্বাদ। সন্ত্রাসীর হাতে মরছে
মোমের পুতুল পুড়লে কাঁদিস আমার মনটা বুঝিস না আমি চোখের জলে ভাসি আঁচলে চোখ মুছিস না। আমার আকাশ ভিজলে পরে ভিজে তোর আঁচল তল নষ্ট আমি কষ্টে পুড়ে মেঘের বুকে
হে প্রিয় , হৃদয় টা আমার ক্ষত বিক্ষত, তোমার প্রতি আমার ভালোবাসা টা বিশাল যদি তুমি দেখতে পেতে , তাহলে বলতে না কতটুকু ভালোবাসি আমি। অবলীলায় লজ্জায় , নিমজ্জিত
জগার ছেলে ভগা অধিকার বঞ্চিত শিশুর মতন, ভীষণ অস্থির সময় পার করে অভুক্ত থেকে একদিন বাবাকে নিরাপদ ভেবে বলল বাবা আমরা কি এ দেশের নাগরিক? ভারী কণ্ঠে উত্তর দিলো জগা।