1. khandakarshahin@gmail.com : Breaking News : Breaking News
  2. laxman87barman@gmail.com : laxman barman : laxman barman
  3. shahinit.mail@gmail.com : narsingdi : নরসিংদী প্রতিদিন
  4. msprovat@gmail.com : ms provat : ms provat
  5. hsabbirhossain542@gmail.com : সাব্বির হোসেন : সাব্বির হোসেন
শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ০৪:২২ অপরাহ্ন

বিজ্ঞাপণ দিতে ০১৭১৮৯০২০১০

ইসলামে হজের গুরুত্ব ও ফজিলত

ডেস্ক রিপোর্ট | নরসিংদী প্রতিদিন
  • প্রকাশের তারিখ | বৃহস্পতিবার, ১৮ জুলাই, ২০১৯
  • ১৬৪ পাঠক

ধর্ম ডেস্ক | নরসিংদী প্রতিদিন-
বৃহস্পতিবার, ১৮ জুলাই ২০১৯:
নামাজ, রোজা, জাকাতের মতো হজও একটি ফরজ ইবাদত। সামর্থ্যবান মুসলমানদের জন্য হজ একটি অন্যতম বরকতপূর্ণ অবধারিত কর্তব্য। হজ মুসলমানদের দুনিয়া ও আখিরাতে সম্মান ও ইজ্জতের আসন দান করে, সৌভাগ্যের দরোজা খুলে দেয় প্রকৃত হাজীর জীবনে।

কুরআনে আল্লাহ তাআলা বলেছেন, মানুষের মধ্যে যারা সেখানে (বায়তুল্লাহ) পৌঁছার সামর্থ্য রাখে তাদের উপর আল্লাহর উদ্দেশ্যে এ গৃহের হজ্ব করা ফরয। আর কেউ যদি অস্বীকার করে তাহলে তোমাদের জেনে রাখা উচিত যে, আল্লাহ তাআলা সৃষ্টিজগতের প্রতি মুখাপেক্ষী নন।-সূরা আলে ইমরান (৩) : ৯৭

পবিত্র বুখারি, মুসলিম ও মিশকাত শরিফের একটি হাদিসে আছে, আমাদের প্রিয়নবী (সা.) বলেছেন, ‘যখন তুমি হাজীদের সাথে সাক্ষাৎ করবে, তখন তুমি তাকে সালাম করবে, মুসাফাহা করবে এবং তার বাড়িতে প্রবেশের আগে তাকে তোমার জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করার অনুরোধ করবে। কেননা তিনি ক্ষমাপ্রাপ্ত।’

সত্যিকারের হাজীদের জন্য আখিরাতে রয়েছে অফুরন্ত পুরস্কারের সুসংবাদ। নবীজী (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি কামাচার ও অন্যায় কার্যাদি হতে বিরত থেকে আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালার রেজামন্দির উদ্দেশ্যে হজ আদায় করে, সে মাতৃগর্ভ থেকে সদ্য ভূমিষ্ঠ শিক্ষাশুর মতো নিষ্পাপ হয়ে ফেরে’ (বুখারি, মুসলিম)। হজরত রাসুল (সা.) আরো বলেছেন,‘জান্নাতই হচ্ছে একমাত্র মাকবুল (বা গ্রহণযোগ্য) হজের পুরস্কার’(মিশকাত)।

নবীজী (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি আল্লাহর গৃহ (কাবাঘর) পর্যন্ত পৌঁছার উপযুক্ত ধনসম্পদ ও সাওয়ারির মালিক হওয়া সত্ত্বেও হজ আদায় করল না সে ইয়াহুদি হয়ে মরুক আর নাসারা হয়ে মরুক, তাতে আল্লাহর কিছু আসে যায় না’(তিরমিজি)।

ইসলামি শরিয়তে হজ ফরজ হওয়ার জন্য সাতটি পূর্বশর্ত রয়েছে।

(১) মুসলমান হওয়া

(২) জ্ঞানবান হওয়া

(৩) বালিগ হওয়া

(৪) আজাদ বা স্বাধীন হওয়া

(৫) আর্থিক দিক থেকে হজ পালনে সক্ষম হওয়া

(৬) হজ ফরজ হওয়ার ইলম থাকা

(৭) হজের সময় হওয়া (শামী-২)।

একইভাবে হজ আদায় ওয়াজিব হওয়ার শর্তাবলি ৫টি

(১) শারীরিক সুস্থতা

(২) রাস্তাঘাট নিরাপদ হওয়া

(৩) কারাবান্দি না হওয়া

(৪) মহিলার ক্ষেত্রে স্বামী কিংবা অন্য কোনো (বিবাহ নিষিদ্ধ পুরুষ) ‘মাহরিম’ সাথে থাকা এবং

(৫) মহিলাদের ইদ্দত পালনের অবস্থা হতে মুক্ত হওয়া (প্রাগুক্ত)।

ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলদেশ থেকে প্রকাশিত ফাতাওয়া ও মাসাইলের চতুর্থ খণ্ডের ১৪৭ নম্বর পৃষ্ঠায় বলা হয়েছে: কোনো ব্যক্তির ওপর হজ ফরজ হয়েছিল কিন্তু বিনা ওজরে সে হজ আদায় করেনি। পরে গরিব এবং নিঃস্ব হয়ে যায়। এমতাবস্থায় তার জিম্মায় হজ বাকি থেকে যাবে। মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত হজ আদায় করার জন্য চেষ্টা চালিয়ে যাওয়া তার ওপর অপরিহার্য হবে।



সংবাদটি শেয়ার করিুন

এই পাতার আরও সংবাদ:-



বিজ্ঞাপণ দিতে ০১৭১৮৯০২০১০



DMCA.com Protection Status
টিম-নরসিংদী প্রতিদিন এর সার্বিক তত্ত্বাবধানে শাহিন আইটি এর একটি প্রতিষ্ঠান-নরসিংদী প্রতিদিন-
Theme Customized BY WooHostBD