খন্দকার শাহিন,নরসিংদী প্রতিদিন: জেলার চরাঞ্চলে মেঘনা নদীতে চলাচলে বাঁধা হয়ে দাড়িয়েছে কচুরিপানা,তাতে শিক্ষার্থীদের সময়বিঘ্ন ঘটছে ও এইচ এস সি পরিক্ষার্থীদের চরম ভোগান্তির আসঙ্কা।
সরজমিনে দেখা গেছে, করিমপুর,নজরপুর ইউনিয়নের একমাত্র চলাচলের ব্যবস্থা মেঘনা নদীর নৌ পথ। যা দিয়ে স্কুল কলেজের শিক্ষার্থী ও সাধারন মানুষ যাতায়াত করে আসছে আদি আমল থেকে। তবে দিন বদলেছে-বদলাই যাতায়াতের ব্যবস্থা এখনো মেঘনা বেয়ে পাড়ি দিতে হচ্ছে চরাঞ্চলবাসীর। প্রতি বছরই চৈত্রের খড়া কাল বৈশাখীর ঝড়ের কবলে পড়ে কারো না কারো হৃদয়ে গাঁথা থাকে এসময়ের দিনটি।
নদী পাড়ের বাসীন্দা আব্দুল হক বলেন, চৈত্রের খড়ায় নদীর পানি শুকিয়ে গেলেও চলাচলে বিঘ্ন ঘটে কচুরিপানায় পাঁচ মিনিটের পারাপাড় সময় নেয় আদাঘন্টা। দূরের নৌ চলাচলের যাত্রীদের সময় মূল্যবীন হয়ে পড়ে। নৌকায় সময় নেয়ার কারনে দুর্ঘটনার ঝুকিনিয়ে স্প্রিট বোর্ড দিয়ে বেশী টাকায় চলাচল করতে হয় শিক্ষার্থীসহ জণসাধারনদের।
নরসিংদীর নতুন লঞ্চঘাটে চরের কয়েক জন শিক্ষার্থী জানান, নদীতে চলাচলে সময় বিঘ্ন হওয়ার কারনে প্রতিদিনই একঘন্টা আগে বাড়ী থেকে রওনা দিতে হয়। নদীর যাতায়াত ব্যবস্থা ফ্রি থাকলে আমারা নির্বিঘ্নে চলাচল করতে পারতাম। চরাঞ্চলবাসী ও এইচ এস সি পরিক্ষার্থীদের চলাচলের সুবিধার্থে দ্রুত প্রসাশনের সু-দৃষ্টি দেয়া দরকার।