কত রূপে বারে বারে দেখিলাম তারে! এক রূপে দেখলে পরে আর পাই না তারে খোঁজে। প্রভাত লগ্নে হররোজ দেখি তার নতুন রূপ। ঘনায় এলে মধ্যবেলা রবির আলোয় দেখি মেঘমেলা। মেঘদল
আমি সেই কল্যাণ কামনা করিতেছি, যার আগমনে সার্থক হইবে পুস্তিকা পণ্ডশ্রম। আমি সেই পর্বতের কথা বলিতেছি, যার শীতলতা-নিপীড়িত ব্যাক্তির , অন্তর রাখিবে শীতল ! সেই তেজদীপ্ত অগ্নির কথা বলিতেছি, যা
মো: ইয়াসিন মিয়া নিঝুম এই রাতে, দুচোখে ঘুম নেই সাথে চারিদিকে ঝিঁ ঝিঁ পোকার ডাকাডাকি মাথার উপর টিম টিম বাতি ব্যাঙেরা ঘেঙর ঘেঙর করছে ডাকাডাকি, আমি তাই রাত জেগে থাকি।
কবি- ফকির মো: মকবুল হুসাইন ————————————————— বন্ধু, তুমি এসো! মোর শ্যামল মাটির বুকে। তুমি একটু বসে যেয়ো, আমার মায়ের ভালোবাসার- আঁচল পেতে দেবো। বাবার আঁকা ছবি- বোনের নূপুর খেলনা, ভাইয়ের
একদিন তোমাকে আবিষ্কার করবো। সহস্র কোটি মানুষের মধ্য থেকে- তুলে আনবো তোমায়। ভীড় ঠেলা জনতার কোলাহলে, ভেসে আসবে তোমার নাম। তোমাকে বিশ্ব দেখাবো! যেই স্বপ্ন বিভোর ঘুম কাটিয়ে তুলেছে, বার
আমি জঙ্গল ফুল, রাত্রিচরী হয়ে হয় মোর প্রস্ফুটন, কাঁটাবনে ছড়াই ঋতুর যৌবন, আমার জঙ্গলেই বাঁচন-মরণ। আমারে লয়ে কেউ দেখে না স্বপন, কারও প্রেমে করি না বন্ধী নয়ন। কোন সন্ধ্যায় গৃহফিরত
পথের পথিক তোমায় থামতে নাহি আছে, দৃঢ় পদচারণে ঐ অরণ্যেই পথ সৃজন হবে। ঐ আকাশের সীমান্তপথ পাবে নাহি খুঁজে, তাতে কি? একই সাগর তো সারা পৃথিবী ঘুরে। খুঁজো মনো খুঁজো
ভোর হলো চোখ খোল নামাজ পড়তে ওঠ রে, ঐ ডাকে মুয়াজ্জিন সবাইকে মসজিদে -তে চল রে। সারাকাল মোদের হাল মন্দের পথে চলল, তাইতো তাইতো মুসলমানরা মরল। আলসে হয়ে যে ওঠে
একদিন সে দিন আসবে, অনেক দূরে যাবো চলে, এই মায়া পৃথিবী ছেড়ে! এক ছাড়পত্র লয়ে হাতে। সেইদিনও পাখি গাইবে, কেবল আমি নাহি শুনবো! রোজকার সূর্যাস্তের পানে, আমি অক্ষি বুজে রইবো!
কেমন আছো দূরের আকাশ নীল সাগরের ঢেউ? আমরা এখন বন্দি ঘরে খোঁজ রাখে না কেউ । কেমন আছো ডাহুক পাখি,সাদা বকের দল? ভালোই আছো তোমরা সবে,আমরা শোকের তল । কেমন
হে প্রভু, ‘তুমি তো বহু জাতিকে ধ্বংস করে দিয়েছো যখন তারা জুলুম করেছিল’ জলে,স্থলে যতো বিপদ মুসিবত হয়, সেতো আমাদেরই হাতের কামাই আমরাই পাপী, ‘তবু তব কাছে ফরিয়াদ জানাই’ আমাদের
দূরের রাস্তাটা একা একা মসজিদের দরজায় বাঁক নেয়। আযানের ধ্বনি মধুর সুরেলা, ডাকে হাইয়্যা আলাসছলা, ডাকে হাইয়্যা আলাল ফালা। কিন্তু হায়! দ্বারে ঝুলছে তালা, উম্মুক্ত জামায়াতে আজ বাঁধা! তবুও তুমি